দাঁত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা। দাঁত ব্যথা হলে করণীয়। দাঁত ব্যথার ঔষধ
দাঁত আমাদের একটি অমূল্য সম্পদ। প্রবাদ বাক্য 'দাঁত থাকতে কেউ দাঁতের মর্ম বুঝে
না'। এর অর্থ হলো দাঁত ভালো থাকতেই আমাদের দাঁতের যত্ন নেওয়া উচিত। দাঁত
ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা বা দাঁত ব্যাথা হলে আমাদের করণীয় কি? এবং দাঁতে যত্নে আমরা
কি করবো এ সম্পর্কে আজকের আলোচনা।
দাঁত ব্যথা হয় কেন? দাঁতের মাড়ি ক্ষয় হয় কেন? এরকম অতিবগুরুত্বপূর্ণ ডজন
খানেক প্রশ্নের উত্তর আমরা জানার চেষ্টা করবো। প্রিয় রিডার, দাঁতের উপর এক
গবেষণায় দেখা গেছে মুখের ভিতর যেকোনো রোগ পুষে রাখলে সঠিক ভাবে চিকিৎসা না করালে
দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকে ঝুকিতে ফেলতে পারে।
আমরা এখন দাঁতের যত্নে অতিবগুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন একনজরে দেখে
নিই আজকে আমরা কোন বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
- দাঁত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
- দাঁত ব্যথা হলে করণীয় কী?
- আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে
- দাঁত সাদা করার উপায়
- দাঁত ব্যথা হয় কেন?
- কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁত ক্ষয় হয়?
- দাঁতের কয়েকটি রোগের নাম।
- দাঁতের মাড়ি ক্ষয় হয় কেন?
- দাঁত নড়লে কি করা উচিত?
- দাঁতের ক্ষয় রোধ করে কোনটি?
দাঁত ব্যথা হয় কেন?
আমাদের অনেকের মনে গভীরভাবে একটি প্রশ্ন দাঁত ব্যথা হয় কেন? দাঁত বিভিন্ন
কারণে ব্যথা হতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে দাঁত ব্যাথা কি? দাঁত ব্যথা বলতে
দাঁতের পরিপাশ্বিক কাঠামোতে ব্যথা হওয়াকে বুঝায়। দাঁতের ব্যথা তীব্র হলে
ঘুম,খাওয়া সহ দৈনন্দিন সকল কাজে বিরুপপ্রভাব পড়তে পারে।
দাঁত ব্যথা বিভিন্ন কারনে হতে পারে যেমন আঘাত পেয়ে নড়ে গেলে, দাঁতের ক্ষয় হলে
দাঁত ব্যথা হতে পারে। এছাড়াও দাঁত ভেঙ্গে গেলে, দাঁতে সাইনোসাইটিস হলে দাঁত
ব্যথা হতে পারে।
আবার অনেক সময় স্নায়ু রোগ, ডায়াবেটিস, ভিটামিন ঘাটতি, মাড়ির রোগ, দাঁতে ছিদ্র
বা ক্যারিজ হলে, দাঁতে পালপ বা মজ্জা নষ্ট হয়ে গেলে, নিয়মিত ব্রাশ না করলে
ইত্যাদি বহু কারণে দাঁত ব্যথা হয়ে থাকে।
দাঁতের কয়েকটি রোগের নাম
দাঁত থাকতে নাকি দাঁতের মর্যাদা বোঝা যায় না। সেজন্য দাঁতের যত্নের দিকেও
আমাদের মনোযোগ অনেকাংশে কম থাকে। একবার ভেবে দেখুন কেমন হবে দাঁতবিহীন জীবন?
যত্নের অভাবে দাঁতের নানা ধরনের রোগ হয়। তাই অতিব দরকারি এই অঙ্গটি ঠিকঠাক
রাখতে হলে জানা জরুরি দাঁতের নানা রোগ সম্পর্কে। দাঁতের কয়েকটি রোগের নাম -
- দাঁতের ক্ষয়রোগ
- মাড়ির প্রদাহ বা ব্যথা
- নিশ্বাসে দুর্গন্ধ
- দাঁতের শিরশির ভাব
- দাঁত ভাঙ্গা
- রুট ইনফেকশন
- দাঁতের এনামেল ক্ষয়
- ব্রুকসিজম বা দাঁত পিষা
দাঁত সাদা করার উপায়
মুখের সৌন্দর্য নির্ভর করে আমাদের দাঁতের সৌন্দর্য উপর। দাঁতের স্বাভাবিক
রং পরিবর্তিত হলে তা অবশ্যই আমাদের বাহ্যিক সৌন্দর্যকে প্রভাবিত করে। নিজেকে
সুন্দর করে তুলে ধরতে ঝকঝকে দাঁতের বিকল্প নেই। অন্যকে প্রভাবিত করতে
মুক্তোঝরা হাসিই যথেষ্ট। অনেকে প্রাণখুলে হাসতেও সংকোচবোধ করেন। দাঁত
থাকতে দাঁতের মর্যাদা না বুঝলে পরে বিপদে পড়তে হয়।
দাঁত সাদা করার কয়েকটি উপায় জানাবো-
- নিয়মিত ব্রাশ করা
- বেকিং সোডা ও হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মিশ্রণ ব্যবহার করা
- দাঁতের পলিশ করে
- কালার ম্যাচিং ফিলিং
দাঁত সাদা করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায় জানাবো-
- নারকেল দিয়ে কুলি করা
- লবণ দিয়ে দাঁত মাজা
- বেকিং সোডা ব্যবহার করা
- পাতিলেবুর রস
আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে
প্রাপ্ত বয়সে চোয়ালের চারপাশে চারটি আক্কেল দাঁত উঠে। এসময় অনেকেই ব্যথা অনুভব
করে, কষ্ট পায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আক্কেল দাঁত ওঠার সময় চোয়ালের চারপাশে
জায়গার অভাব থাকে বিধায় এদের উঠতে অসুবিধা হয়। জায়গার অভাবে ভিন্ন অবস্থানে বা
প্যাটার্নে উঠে যার কারণে এর চারপাশের মাড়িতে কিছুটা নরম অংশের সৃষ্টি হয় যাকে
Peri coronal flap বলা হয়। এ নরম অংশে খাদ্য কণা ঢুকে যায় এবং জমে থাকে যা
ব্রাশের সময় পরিষ্কার হয় না। ফলে মাড়ির এ অংশে জীবাণু সংক্রমণ হয়। এভাবেই
আক্কেল দাঁতে প্রদাহ বা পেরিকরোনাইটিস হয়ে থাকে।
ব্যথা মাঝারি থেকে গুরুতর এবং টনটনে ব্যথা হতে পারে। আক্কেল দাঁত ব্যথা সাধারণত
২-৪ দিন এবং কখনো ১০-৩০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।
দাঁতের মাড়ি ক্ষয় হয় কেন?
দাঁতের মাড়ি ক্ষয় হয় সাধারণত মুখের জীবানু ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে।
ব্যাকটেরিয়ার এসিড দাঁত খেয়ে ফেলা দাঁতে ক্ষত সৃষ্টি করে। দাঁতের তিনটি স্তার
এনামেল, ডেন্টিন, পাল্প। এই স্তরগুলো যত বেশি ক্ষয় হবে, ক্ষতি তত বেশি হবে।
খাবার এবং ব্যাকটেরিয়া আমাদের দাঁতের ক্ষয় ঘটায়। প্লাক নামক একটি আঠালো
পদার্থ সর্বদা আমাদের দাঁত এবং মাড়িতে তৈরি হয় এবং এতে ব্যাকটেরিয়া থাকে যা
আপনার খাবারের শর্করা খায়। ব্যাকটেরিয়া খাওয়ার সাথে সাথে তারা অ্যাসিড তৈরি
করে যা দাঁতকে আক্রমণ করে। সময়ের সাথে সাথে, এই অ্যাসিডগুলি দাঁতকে প্রভাবিত
করে এবং এনামেলকে ধ্বংস করে, যার ফলে ক্ষয় হয়।
দাঁত নড়লে কি করা উচিত?
দাঁত নড়া একটি সাধারণ ঘটনা। কারো ৭০ বছরেও দাঁত শক্ত থাকে আবার কারো কারো অল্প
বয়সেই দাঁত নড়ে যায়। ছোটদের একটি নিদিষ্ট সময় পর দাঁত নড়ে পড়ে যায় একটি
স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু স্থায়ী দাঁত নড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। বিভিন্ন
কারনে দাঁত নড়ে যেতে পারে -
- সঠিক নিয়মে দাঁত পরিষ্কার না করলে অথবা দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে থাকলে।
- মুখে আঘাত পেলে দাঁত নড়ে যেতে পারে
- জোরে শক্ত কোনোকিছুতে কামড় দিলেও দাঁত নড়ে যেতে পারে।
- দাঁতে অতিরিক্ত চাপ পড়লে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
- ক্যালসিয়াম বা ভিটামিন ডি–স্বল্পতায় দাঁত নড়ে যেতে পারে।
- প্রোজেস্টেরন ও এস্ট্রোজেন হরমোনের ওঠা-নামার কারেণে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
বিভিন্ন কারনে দাঁত নড়ে যেতে পারে । এ সমস্যার সমাধানে আমাদের করণীয় -
- সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে দাঁত সুস্থ ও মজবুত রাখা যায়।
- খাওয়ার পর টুথপিক বা কাঠির পরিবর্তে ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করতে হবে।
- চিনিযুক্ত খাবারের পরিবর্তে মৌসুমি তাজা শাকসবজি, ফলমূল, ছোট মাছসহ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার রাখার চেষ্টা করতে হবে।
- মুখ শুষ্ক বা অন্যান্য রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।
- দাঁত ফেলে দেওয়ার পর কৃত্রিম দাঁত সংযোজন করতে হবে। অনথ্যায় অন্য দাঁত নড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
দাঁতের ক্ষয় রোধ করে কোনটি?
সকল সমস্যার সমাধানও আছে। তেমনি দাঁত ক্ষয় একটি জটিল ও কঠিন সমস্যা। কিছু নিয়ম
ও পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমে দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ করা যায় -
- দাঁতের ভালো যত্ন নিন।
- নিয়মিত ব্রাশ ব্যবহার করুন।
- ঘুমানোর আগের ব্রাশ করার পর কোনো খাবার না খাওয়া।
- চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করা। চিনি যত বেশি সময় আপনার দাঁতের সংস্পর্শে থাকবে, তত বেশি ক্ষতি হবে।
- নিয়মিত চেক করুন।
দাঁত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
দাঁতের ব্যথা সাধারণত অনেক তীব্র হয়। ঘরোয়া কিছু পদ্ধতিতে সাময়িক নিরাময় হলেও
স্থায়ী সমাধানের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। আজকে আমরা দাঁত ব্যথার
ঘরোয়া চিকিৎসার কিছু পদ্ধতি তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
- আইস প্যাক ব্যবহার: আইস ব্যবহার করলে আক্রান্ত স্থানটি সাময়িকভাবে অবস হয়ে যায় একারণে রোগী সাময়িক আরাম অনুভব করে।
- লবণ গরম পানি কুলকুচি : দাঁতে ব্যথা হলে হালকা গরম লবণ পানি দিয়ে কুলকুচি করলে ব্যথা কমে যায়।
- হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মাউথ ওয়াস: হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে যার কারনে দাঁতের ব্যথা কমে যায়।
- লবঙ্গ: লবঙ্গ থেকে ক্লোভ অয়েল পাওয়া যায় যার মধ্যে থাকে ইউজিনল যেটি দাঁতের ব্যথা কমাতে অত্যন্ত কার্যকর।
- ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন: কোমল পানীয় খেলে দাঁত ব্যথা শুরু হতে পারে তাই ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন।
- টি-ব্যাগ : চা ব্যাগে বিদ্যমান ট্যানিন দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
- রসুন: রসুনের পেষ্ট আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে ব্যথা অনেকাংশে কমে যাবে।
- পেয়ারা পাতা : পেয়ারা পাতার এন্টিমাইক্রোবায়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ফোলা ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
- ফিটকিরি: দ্রুত ব্যথা কমাতে ফিটকিরি খুবই কার্যকরী। আক্রান্ত দাঁতে ফিটকিরি ব্যবহার করলে ব্যথা কমে যায়।
দাঁত ব্যথা হলে করণীয় কী
ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি বিভিন্ন কারণে আঘাত পেয়েও দাঁত নড়ে গিয়ে ব্যথা হতে
পারে। অন্যদিকে দন্তমজ্জা নষ্ট হয়ে গেলেও ব্যথা হতে পারে। দাঁত ও মাড়িতে
ব্রাশের অতিরিক্ত ঘর্ষণের ফলে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যায় দাঁত ব্যথা হতে
পারে ফলে ঠাণ্ডা পানি, মিষ্টিজাতীয় খাবার ও টকজাতীয় খাবার খেতে গেলে দাঁত
শিরশির করতে পারে এবং পরে দাঁত ও মাড়িতে ব্যথা অনুভব হতে পারে।
দাঁত ব্যথা হলে প্রথমেই দাঁত ব্যথা প্রতিরোধ করতে হবে। এজন্য আমাদের কিছু
নিয়ম মেনে চলতে হবে-
- কুসুম গরম লবণ পানি দিয়ে ৪০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিট ধরে কুলকুচি করতে হবে দিনে তিন-চারবার।
- লবণমিশ্রিত পেস্ট বা বাসায় ব্যবহৃত পেস্টও দাঁতের গায়ে লাগালে ব্যথামুক্ত হতে পারেন। এটা দুই-তিন মিনিট দাঁতের গায়ে লাগিয়ে রাখতে হবে।
দাঁত ব্যথা এড়াতে আমাদের যা যা করতে হবে-
- রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও সকালে নাশতা করার পর নিয়মিত দুই বেলা ব্রাশ করতে হবে। অন্তত রাতে একবার ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করতে হবে।
- মিষ্টি বা আঠালো খাবার খেলে সঙ্গে সঙ্গে বেশি করে পানি পান করতে হবে।
- ধূমপান, অ্যালকোহল, কোমল পানীয়, পান, জর্দা, সাদা পাতা, গুল বন্ধ করতে হবে।
- ভাজাপোড়াজাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে।
কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁত ক্ষয় হয়?
মুখের এ্যাসিড যখন দাঁতের উপরের আবরণ (এনামেল) ক্ষতিগ্রস্থ করে বা এনামেল পড়ে
যায় তখন তাকে দাঁতের ক্ষয় বলে। সময়ের সাথে সাথে এমনটি ঘটে থাকে। দাঁতে ক্ষয়
প্রাথমিক পর্যায়ে কোন লক্ষন প্রকাশ করে না। একরকম নিরবে ঘটে থাকে।
শিশু ও বৃদ্ধদের দাঁত ক্ষয়ের অন্যতম কারণ ভিটামিন- D । ভিটামিন- D
এর অভাবে দাঁত ক্ষয় ও ভাঙ্গার মত জটিল রোগ হতে পারে। এছাড়াও ভিটামিন- D
এর অভাবে উচ্চ রক্তচাপের মাত্রাও বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও চিনিযুক্ত বা
স্টার্চযুক্ত খাবার বেশি খেলে, খারাপ ওরাল হাইজন যেমন নিয়মিত ব্রাশ না করা, ঘন
ঘন দাঁত খোচানো ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে দাঁতের ক্ষয় হয়ে থাকে।
ডেন্টাল ইউনিট এর যাত্রা শুরু। ইবনে সিনা ক্যান্সার ইউনিট
ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ধানমন্ডিতে শুরু হচ্ছে ডেন্টাল ইউনিট।
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষে ও বাংলাদেশের মানুষের চিকিৎসা ব্যায়
সাশ্রয়ের মহতি উদ্দেশ্য নিয়ে ৬ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ থেকে জমকালো আনুষ্ঠানের মাধ্যমে
যাত্রা শুরু হয়েছে।
ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ও ইবনে সিনা হাসপাতালে ডেন্টাল ইউনিট
সাধারন মানুষের দাঁতের চিকিৎসায় সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রদান করে চলেছে। ইবনে সিনা
ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ধানমন্ডিতে ডেন্টাল ইউনিটে যেসকল চিকিৎসক রোগী
দেখেবেন তাদের বিস্তারিত এবং এপেয়েন্টমেন্ট কিভাবে দিবেন সেই সস্পর্কে আজকের
আমাদেরে আয়োজন।
ইতোপূর্বে আমরা ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ধানমন্ডিতে ক্যান্সারের অতি গুরুত্বপূর্ণ টেস্ট পেট সিটি স্ক্যান ও পেট সিটি স্ক্যান খরচ কত বাংলাদেশে এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
দন্ত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা। ইবনে সিনা ক্যান্সার ইউনিট
প্রফেসর ডা. মোহাম্মাদ সাফি উল্লাহবিডিএস, এমএসসি, ডিডিএস, এমসিপিএস
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
ডা. শারমিন সুলতানা
বিডিএস
বিডিএস
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
ডা. মোশাররফ হোসাইন
বিডিএস, এমপিএইচ, পিজিটি
বিডিএস, এমপিএইচ, পিজিটি
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফুয়াদ আল হাসনাত
বিডিএস, ডিডিএস, এসএসসি
বিডিএস, ডিডিএস, এসএসসি
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো: ওয়াজেদ আলী
বিডিএস, এসসিপিএস, বিসিপিএস
বিডিএস, এসসিপিএস, বিসিপিএস
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
ডা. ফুয়াদ আল হাসনাত
বিডিএস, ডিডিএস, এসএসসি
বিডিএস, ডিডিএস, এসএসসি
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
ডা. রোকসানা বেগম
বিডিএস, পিজিটি
বিডিএস, পিজিটি
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
ডা. ফাতেমা খাতুন রুমি
বিডিএস
বিডিএস
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
ডা. প্রিয়াংকা দেবনাথ
বিডিএস, পিজিটি
বিডিএস, পিজিটি
চেম্বার: ইবনে সিনা ক্যান্সার ডায়াগনোস্টিক সেন্টার
লেখকের মতামত- দাঁত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
দাঁত আমাদের অতি মূল্যবান একটি সম্পদ। আজকে আমরা দাঁতের বিভিন্ন রোগ ও তার
প্রতিকার সম্পর্কে জনার চেষ্টা করেছি। দাঁতে যত্নে আমাদের করণীয় কি বিভিন্ন
অভিজ্ঞ ডাক্তারগণের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য ও
উপাত্তের ভিত্তিতে আপনাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
আশাবাদী আজকের আলোচনার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন। বিন্দু মাত্র উপকার পেয়ে
থাকলে আমাদের কষ্ট সার্থক। তাই প্রয়োজনীয় এই পোস্টটি আপনার বন্ধু, আত্মীয়-স্বজন
সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন।